তৃতীয় পর্ব : পি আর পদ্ধতির সফলতার গল্প

"গণতন্ত্রের ধারা : পি আর পদ্ধতির বিশ্লেষণ " [ তৃতীয় পর্ব : পি আর পদ্ধতির সফলতার গল্প ] তরুণের চিন্তা বদলাতে পারে গণতন্ত্রের গতিপথ। পাঠকের প্রশ্ন পি আর পদ্ধতি বাস্তবে কোথায় সবচেয়ে সফল হয়েছে? ছোট দল ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কণ্ঠ কিভাবে শক্তিশালী হয়েছে? ভূমিকা প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (PR) ভোটারদের প্রতিটি কণ্ঠকে কার্যকর করার একটি শক্তিশালী উপায়। শুধু তত্ত্ব নয়, বাস্তবে কিছু দেশ দেখিয়েছে যে এই পদ্ধতি গণতন্ত্রকে আরও ন্যায্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং স্থিতিশীল করে। এই পর্বে আমরা বিশ্বের চারটি দেশের উদাহরণ নেব: জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা। জার্মানি: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গণতন্ত্রকে টেকসই করা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানিতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। ছোট দলগুলোও সংসদে কণ্ঠ পেতে পারলে, ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধার সম্ভব। MMP সিস্টেম ব্যবহার করে ভোটাররা দুটি ভোট দেয়: প্রার্থী ও দল ফলাফল: ছোট দলগুলো সংসদে আসতে পেরেছে উপকারিতা: রাজনৈতিক বহুমতের পরিবেশ তৈরি, ভোটাররা আরও সক্রিয় জার্মানির উদাহরণ দেখায় যে, PR পদ্ধতি শুধুমাত্র ন্যায...